বঙ্গবন্ধু গবেষণা পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল বলেছেন, বাংলাদেশ ভারত সম্পর্ক পরস্পরের ওপর নির্ভরশীল। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সাহিত্য-সাংস্কৃতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে। ইতিহাস-ঐতিহ্য, সাহিত্য-সাংস্কৃতিক, ভাষা ও শিল্পকলা সংক্রান্ত বিষয়গুলোতে দুই দেশের মধ্যে যথেষ্ট মিল রয়েছে। দুই দেশের মানুষের আবেগ ও অনুভূতি প্রায় সাদৃশ্য ও অনুরূপ। এই দুই দেশের মতো নিবিড় ভাতৃত্বমূলক সম্পর্ক পৃথিবীতে বিরল। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে ভারত বাংলাদেশকে সহায়তা করেছে। স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে তাদের অবদান অনস্বীকার্য। তাই বাংলাদেশের জনগণ ভারত সরকার ও সেদেশের জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞ। ভারত বাংলাদেশের সম্পর্ককে আরো উচ্চতায় পৌঁছাতে দুই দেশের সরকার, জনগণ ও কবি সাহিত্যিকদের ইতিবাচক কার্যক্রম এবং সৌহার্দতা আরো বাড়াতে হবে।
ভারত বাংলাদেশ সাহিত্য সাংস্কৃতিক পরিষদের উদ্যোগে ১৮ নভেম্বর শুক্রবার বিকালে ঢাকার কচি কাঁচা মিলনায়তনে ‘মৈত্রী উৎসব-২০২২’ উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সংগঠনের স্থায়ী পরিষদের চেয়ারম্যান মু. নজরুল ইসলাম তামিজির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য বিষয়ক উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী। অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন সাবেক তথ্য সচিব সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ। অনুষ্ঠানে ভারতের স্বনামধন্য ১০জন কবি সাহিত্যিক অংশগ্রহণ করেন। এছাড়াও বাংলাদেশের বিভিন্ন স্তরের কবি-সাহিত্যিকগণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য