ঝালকাঠি প্রতিনিধি
যুবদলের দুর্দিনের কান্ডারী এবং আওয়ামী দুঃশাসনের সময় কাঁঠালিয়া উপজেলায় যার ভূমিকা ছিল অগ্রগণ্য।
এছাড়াও হারানো ভোটাধিকার ও গণতন্ত্রের পুনরুদ্ধার স্বৈরশাসকের হাত থেকে দেশমুক্তের আন্দোলনে রাজপথে হামলা মামলা ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন তিনি।তার হাত ধরেই আন্দোলন সংগ্রামে কাঁঠালিয়া উপজেলা যুবদল ছিল সরব।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক জননেতা মোঃ রফিকুল ইসলাম জামালের একজন বিশ্বস্ত ভ্যানগার্ড হিসেবে যুবদলের ব্যাপক ভূমিকা রাখছেন তিনি।
বিএনপির রাজনীতি ও শহীদ জিয়ার আদর্শ যার রক্তের প্রতিটি শিরায় বহমান জয়নাল আবেদিনের। ফলে রাজনীতিতে একজন পরিশ্রমী, স্বচ্ছ, ত্যাগী ও আদর্শিক নেতা হিসেবে তিনি স্থানীয়ভাবে জনপ্রিয় ও ত্যাগী যুবনেতা হিসেবে পরিচিত। কারন রাজনীতিকে তিনি কখনোই পেশা হিসেবে নেন নাই বা রাজনীতি থেকে কিছু পাওয়ার আশায় তিনি রাজনীতি করেন না। বরং নিজের কর্ম জীবন বিসর্জন দিয়েছেন শুধু রাজনীতিতে সার্বক্ষণিক সময় দেয়ার কারণে।
এ বিষয়ে যুবদল নেতা মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, দলীয় কর্মসূচি ও আন্দোলন সংগ্রামে রাজপথে থাকা জয়নাল আবেদিন রাজনীতির কারণে অনেক হামলা মামলা ও ক্ষয় ক্ষতি’র স্বীকার হয়েছেন। এখনো পরোক্ষভাবে অনেক কিছু থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। তবুও তিনি এক মুহুর্তের জন্যও নিজের আদর্শিক দল ও রাজনীতি থেকে সরে যাননি। প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে প্রোগ্রামে উপস্থিত থেকেছেন। দলের কোন প্রোগ্রাম তিনি মিস করেন না।
নিয়মিত প্রোগ্রাম করেন, কাজ করেন স্থানীয়ভাবে যুবদলকে আরো শক্তিশালী করার প্রয়াসে। দুঃসময়ের এসব কর্মীকে দলের কখনোই ভুলে যাওয়া উচিত নয় বলে মনে করেন স্থানীয় রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।
মন্তব্য